বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা ‘পোষ্য কোটা’ নিয়ে উপ-উপাচার্য ও প্রক্টরকে শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করার অভিযোগে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবিতে বুদ্ধিজীবী চত্বরে কর্মবিরতি শুরু করেছেন।
রোববার (২১ সেপ্টেম্বর) সকাল থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘বুদ্ধিজীবী চত্বরে’ শিক্ষক-কর্মকর্তা-কর্মচারীরা বসে রয়েছেন। তারা জানিয়েছেন, দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত কর্মসূচি চলবে।
জাতীয়তাবাদী শিক্ষক ফোরামের সভাপতি অধ্যাপক আব্দুল আলিম শনিবার এই কর্মসূচির ঘোষণা দেন। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের অফিসার্স সমিতির সভাপতি মোক্তার হোসেন বলেন, “রোববার উপ-উপাচার্য স্যারসহ শিক্ষকদের শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করা হয়েছে। তাকে বাসাতেও ঢুকতে দেওয়া হয়নি। যারা এমন সন্ত্রাসী কার্যক্রমের সঙ্গে জড়িত তাদের চিহ্নিত করে বিশ্ববিদ্যালয়ের আইনে শাস্তি দিতে হবে।”
তিনি রাকসু নির্বাচনে প্রভাব সম্পর্কে বলেন, “রাকসুতে কোনো প্রভাব ফেলবে না। রাকসু সবার প্রাণের দাবি। রাকসুকে আমরা আমাদের কর্মসূচির বাইরে রেখেছি।”