ঢাকা
২৯শে জুন, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ
দুপুর ২:৩০
logo
প্রকাশিত : জুন ২৯, ২০২৫

স্বার্থের সংঘাত নাকি ক্ষমতার অপব্যবহার

বাংলাদেশের বিমানবন্দরে একটি নতুন যাত্রী তথ্য ব্যবস্থা বা সিস্টেম স্থাপনের জন্য নিয়োগপ্রাপ্ত প্রতিষ্ঠান সংযুক্ত আরব আমিরাতের একটি কোম্পানি। কিন্তু তারা এই প্রকল্পের একটি অংশের সাব-কন্ট্রাক্ট দেয় আরেকটি সংস্থাকে। সাব-কন্ট্রাক্ট পাওয়া ওই সংস্থার আংশিক মালিক হলেন বাংলাদেশে নিযুক্ত সংযুক্ত আরব আমিরাতের রাষ্ট্রদূত আবদুল্লাহ আল আলহমৌদি। এর ফলে ব্যাপক সমালোচনা হচ্ছে। বলা হচ্ছে, এক্ষেত্রে রাষ্ট্রদূত ‘কনফ্লিক্ট অব ইন্টারেস্ট’ বা স্বার্থের সংঘাতে জড়িয়েছেন কিনা! এ খবর দিয়ে আরিব উল্লাহ ও জুলকারনাইন সায়েরের করা মিডিল ইস্ট আই এর প্রতিবেদন জানায়, তাদের হাতে পাওয়া নথিপত্র পর্যালোচনা করে দেখা গেছে, এই প্রকল্প কি বাংলাদেশ সরকারের পক্ষে আর্থিকভাবে লাভজনক হয়েছে, নাকি যাত্রীদের জন্য বাড়তি খরচের বোঝা ডেকে এনেছে, যার জন্য অতিরিক্ত খরচ গুণতে হচ্ছে। বিষয়টি বাংলাদেশে নিযুক্ত সংযুক্ত আরব আমিরাতের রাষ্ট্রদূত আবদুল্লাহ আলী আলহমৌদির পক্ষ থেকেও সম্ভাব্য স্বার্থের দ্বন্দ্ব নিয়ে প্রশ্ন উত্থাপন করে।

আলহমৌদি ইতিমধ্যেই দুই দেশের বিমান চলাচল খাতের মধ্যে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক গড়ে তুলেছেন। ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের নির্বাহী পরিচালক ইফতেখারুজ্জামান এই চুক্তি তদন্তের আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি মনে করেন, এটা স্বার্থের সংঘাত এবং ক্ষমতার অপব্যবহারের একটি স্পষ্ট ঘটনা বলে মনে হচ্ছে। তিনি মিডল ইস্ট আই’কে বলেন, একজন সরকারি কর্মচারী হিসেবে সরকারের সুনির্দিষ্ট অনুমোদন ছাড়া একজন রাষ্ট্রদূত কোনও ব্যবসায়িক কর্মকাণ্ডে জড়িত থাকতে পারেন না। তাই, প্রথম প্রশ্ন হলো- এই ধরনের অনুমোদন কি পাওয়া গেছে? সমানভাবে গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন হলো আবদুল্লাহ আলী আলহমৌদির যে মূলধন বিনিয়োগ করেছেন তার উৎস কী?

আরও গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো, একজন সরকারি কর্মকর্তার সরকারের সাথে ব্যবসায়িক সম্পর্ক থাকতে পারে না। এতে একজন রাষ্ট্রদূতের সুনাম ক্ষুণ্ন হতে পারে। আলহমৌদি, ঢাকায় অবস্থিত আমিরাতের দূতাবাস, আমিরাতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ সরকার এবং এই প্রতিবেদনে উল্লেখিত কোম্পানি ও ব্যক্তিদের সাথে যোগাযোগ করেছে মিডল ইস্ট আই। কিন্তু কেউই মন্তব্য করতে চায়নি।

চুক্তি সম্পর্কে জ্ঞাত বাংলাদেশি কর্মকর্তারাও মন্তব্য করতে অস্বীকৃতি জানিয়েছেন। কারণ তাদের উদ্বেগ ছিল যে, কথা বললে সংযুক্ত আরব আমিরাতের সাথে বাংলাদেশের সম্পর্কে বিঘ্ন ঘটতে পারে।

পূর্ববর্তী সরকারের আমলে স্বাক্ষরিত চুক্তি
বাংলাদেশি বিমানবন্দরগুলোকে আন্তর্জাতিক মানের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ করতে যাত্রীদের জন্য নতুন তথ্য ব্যবস্থা গড়ে তোলার উদ্যোগ নেয়া হয়। এর জন্য অগ্রিম যাত্রী তথ্য (এপিআই) এবং যাত্রী নাম রেকর্ড (পিএনআর) তথ্য সংগ্রহের প্রয়োজন। ২০২২ সালের ডিসেম্বরে বাংলাদেশ এবং সংযুক্ত আরব আমিরাত সরকার বাংলাদেশে এপিআই এবং পিএনআর সিস্টেম স্থাপনের জন্য যৌথভাবে একটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষর করে। ফুজাইরাহ ভিত্তিক আমিরাতের রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন সংস্থা এমিরেটস টেকনোলজি সলিউশনস’কে (ইটেক) প্রকল্পটির নেতৃত্ব দেয়ার জন্য নিযুক্ত করা হয়। প্রকল্পটিকে দুবাই-ভিত্তিক আইডেন্টিমা নামে একটি কোম্পানির সাথে সাব-কন্ট্রাক্ট করা হয়। এই আইডেন্টিমা ২০২১ সালে আলহমৌদি নিবন্ধিত করেছিলেন। আইডেন্টিমার নিবন্ধনের সময় আলহমৌদি ঢাকায় সংযুক্ত আরব আমিরাতের চার্জ ডি’অ্যাফেয়ার্স হিসেবে কর্মরত ছিলেন-যা দেশের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ কূটনৈতিক পদ। প্রশ্ন উঠেছে যে, তিনি ইতিমধ্যেই ব্যবসায়িক স্বার্থ এগিয়ে নিয়ে যেতে তার পদের অপব্যবহার করেছেন কিনা।

ঢাকার আগে আলহমৌদি ২০১৩ থেকে ২০১৪ সাল পর্যন্ত লিবিয়ায় সংযুক্ত আরব আমিরাতের ডেপুটি হেড অফ মিশন হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ব্যবসায়িক নথিতে আলহমৌদি ৩৪ শতাংশ শেয়ারের মালিকানাধীন অংশীদার এবং কোম্পানির ব্যবস্থাপক হিসেবে তালিকাভুক্ত। দুই বাংলাদেশি নাগরিক- মুনতাসির বিল্লা শাহারিয়ার এবং সাজেদ আহমেদ সামিও আইডেন্টিমার ৩৩ শতাংশ শেয়ারের মালিকানা অংশীদার হিসেবে তালিকাভুক্ত। শাহরিয়ার বাংলাদেশের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন আওয়ামী লীগ সরকারের সাথে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক ছিল বলে মনে করা হচ্ছে। মিডল ইস্ট আইয়ের হাতে যে নথি এসেছে, সেখানে শাহরিয়ার’কে হাসিনার সাথে ব্যক্তিগত বৈঠকে যোগদান করতে দেখা গেছে। ইটেক বা আইডেন্টিমা কারোরই বিমানবন্দর তথ্য ব্যবস্থা স্থাপন বা পরিচালনার ক্ষেত্রে পূর্ববর্তী কোনও অভিজ্ঞতা ছিল না।

সুইস সফটওয়্যার
এরপর আইডেন্টিমা একটি সুইস কোম্পানি এসআইটিএ (সিটা) দ্বারা প্রদত্ত সফ্টওয়্যার ব্যবহার করে সিস্টেমটি তৈরির জন্য একটি চুক্তিতে সম্মত হয়। এই সুইস কোম্পানিটি এই ক্ষেত্রে বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় বিশেষজ্ঞদের মধ্যে একটি বলে বিবেচিত হয়। সংযুক্ত আরব আমিরাতের নিজস্ব বিমানবন্দরগুলোর জন্য আইটি সিস্টেম সরবরাহ করে সিটা। নথিগুলোতে দ্বিতীয় একটি কোম্পানি এনট্রাস্টের কথাও উল্লেখ করা হয়েছে, যা আইডেন্টিমার সাথে সমন্বয় রেখে কাজ করেছে বলে মনে করা হচ্ছে। ব্যবসায়িক রেকর্ডে সিটা’র সফ্টওয়্যার সংহত করার ক্ষেত্রে এনট্রাস্টকে একটি প্রযুক্তিগত অংশীদার হিসেবে তালিকাভুক্ত করা হয়েছে- যদিও এর সুনির্দিষ্ট ভূমিকা এখনও অস্পষ্ট। এই নথিগুলিতে আইডেন্টিমাকে ‘পেয়িং এজেন্ট’ হিসাবে নামকরণ করা হয়েছে। চুক্তির ফলে বাংলাদেশ কি সিটা’র সফটওয়্যার ব্যবহারের জন্য নির্ধারিত সময়ের চেয়ে বেশি অর্থ দিয়েছে, নথিগুলো থেকে সেই প্রশ্নও উঠে গেছে।

মিডল ইস্ট আই জানতে পেরেছে যে, চুক্তির অধীনে বাংলাদেশ প্রথমে যাত্রীপিছু প্রায় ৬.৫০ ডলার ফি নিতো, যদিও পরে তা কমিয়ে ৪ ডলার করা হয়। কিন্তু আন্তর্জাতিক বেসামরিক বিমান চলাচল সংস্থা (আইসিএ) প্রতি যাত্রীর জন্য ৩.৫০ ডলার ফি সুপারিশ করে, যেখানে সংযুক্ত আরব আমিরাতে একই পরিষেবা প্রদানের জন্য সিটা প্রতি যাত্রীর জন্য ১.৫০ ডলার চার্জ করে বলে জানা গেছে। এই বিষয়টির সাথে পরিচিত সূত্রগুলো এ খবর জানিয়েছে। সিটা সাধারণত সরকার, বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ বা জাতীয় বিমান সংস্থাগুলোর সাথে চুক্তি করে। সিটা সিস্টেম পরিচালনার সাথে জড়িত যেকোনো তৃতীয় পক্ষকে কোম্পানির নিজস্ব অথবা সংশ্লিষ্ট চুক্তিবদ্ধ সরকারি সংস্থার দ্বারা অনুমোদিত হতে হবে।

মিডল ইস্ট আই একাধিক বিমান বিশেষজ্ঞের সাথে যোগাযোগ করেছে, যারা বাণিজ্যিক সংবেদনশীলতার কারণে সিটা এবং এর মূল্য নির্ধারণের বিষয়ে মন্তব্য করতে অস্বীকৃতি জানিয়েছে। নথিগুলো বাংলাদেশি প্রকল্পে আলহমৌদির স্পষ্ট ব্যবসায়িক স্বার্থ নিয়েও প্রশ্ন উত্থাপন করে। আলহমৌদি তার দপ্তরের দায়িত্ব পালনের সময় বাংলাদেশের বিমান চলাচল খাতে সংযুক্ত আরব আমিরাতের সম্পৃক্ততাকে উৎসাহিত করেছেন। বাংলাদেশি গণমাধ্যমের প্রতিবেদন অনুসারে, সেপ্টেম্বরে তিনি ‘গ্রাউন্ড হ্যান্ডলিং পরিষেবা, ড্রোন-বিরোধী ব্যবস্থা এবং যাত্রী তথ্য ব্যবস্থা’ সহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতা সম্প্রসারণের বিষয়ে আলোচনা করতে বাংলাদেশের বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান মঞ্জুর কবির ভূঁইয়ার সাথে দেখা করেন। ২০২১ সালের অক্টোবরে ইটেক এবং আইডেন্টিমার মধ্যে স্বাক্ষরিত একটি সমঝোতা স্মারক, আইডেন্টিমার পক্ষ থেকে শাহারিয়ার এবং আলহমৌদি-এর উপস্থিতিতে স্বাক্ষরিত হয়।

সেখানে উল্লেখ করা হয়েছে যে, প্রতিটি কোম্পানি এই মর্মেই চুক্তিবদ্ধ যাতে কোনও স্বার্থের দ্বন্দ্ব বিদ্যমান না থাকে বা হওয়ারও সম্ভাবনা না থাকে। এতে বলা হয়েছে যে, কোনও দ্বন্দ্ব দেখা দিলে প্রতিটি কোম্পানি একে অপরকে অবহিত করবে এবং উভয়ই এটি সমাধানের চেষ্টা করবে। মিডল ইস্ট আই আলহমৌদি, শাহারিয়ার এবং উভয় কোম্পানির কাছে জানতে চেয়েছে যে, তারা আলহমৌদির স্বার্থের দ্বন্দ্ব মোকাবেলায় কোন পদক্ষেপ নিয়েছে কিনা। আন্তর্জাতিক কূটনীতি পরিচালনার জন্য জাতিসংঘের চুক্তি- ভিয়েনা কনভেনশন মোতাবেক কূটনীতিকদের তাদের অবস্থানরত দেশগুলোতে পেশাদার বা বাণিজ্যিক কার্যকলাপ থেকে লাভবান হতে কঠোরভাবে নিষিদ্ধ করা হয়। আলহমৌদি ২০২২ সালের ২১ সেপ্টেম্বর ঢাকায় রাষ্ট্রদূত নিযুক্ত হন, সেই বছরের ২৮ ডিসেম্বর স্মারকলিপি স্বাক্ষরিত হওয়ার মাত্র কয়েক মাস আগে। ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের ইফতেখারুজ্জামান মিডল ইস্ট আইকে বলেনÑ রাষ্ট্রদূত এবং এই চুক্তি অনুমোদনের সাথে জড়িতদের জবাবদিহিতা নিশ্চিত করার জন্য যথাযথ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে তদন্ত করা উচিত।

বাংলাদেশ এবং সংযুক্ত আরব আমিরাতের মধ্যে বর্তমান সমঝোতা স্মারক এই মাসের শেষের দিকে শেষ হওয়ার কথা থাকায় আলহামৌদির সম্পৃক্ততা সম্পর্কে এই তথ্য প্রকাশ সামনে এলো। ফুজাইরাহ সরকারের পক্ষে আলহামৌদি স্বাক্ষরিত ২০২৪ সালের ২ জুলাই তারিখের একটি নবায়ন চুক্তির অনুলিপি মিডল ইস্ট আই দেখেছে। ২২ মে বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে লেখা একটি চিঠিতে, ঢাকায় সংযুক্ত আরব আমিরাতের দূতাবাস ৩০ জুন ২০২৬ পর্যন্ত আরও বর্ধিতকরণের অনুরোধ জানিয়েছে।

‘ধীর অগ্রগতি’
প্রকল্পের ভবিষ্যৎ নিয়ে এখন অনিশ্চয়তা দেখা দিয়েছে। এপ্রিল মাসে বাংলাদেশের ফিনান্সিয়াল এক্সপ্রেস রিপোর্ট করেছিল যে যাত্রী তথ্য ব্যবস্থা বাস্তবায়নে সিএএবি ধীর অগ্রগতি দেখিয়েছে। প্রতিবেদন মোতাবেক বিভিন্ন দেশের প্রস্তাব পর্যালোচনা এবং মূল্যায়নের জন্য এই বছরের শুরুতে একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। নাম প্রকাশ না করার শর্তে সিএএবি-র একজন কর্মকর্তা সংবাদপত্রকে বলেন, বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ একটি কোম্পানির মাধ্যমে সিটা বাস্তবায়নের পরিকল্পনা করেছে যারা আইসিএও-র সুপারিশের চেয়ে তুলনামূলকভাবে বেশি খরচ করে প্রতি যাত্রীর উপর ৩.৫০ ডলার চার্জ করবে। সেইসঙ্গে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে যে অতিরিক্ত মূল্যের বোঝা যাত্রীদের উপর পড়বে, বিশেষ করে বিদেশে কর্মরত বাংলাদেশি শ্রমিকদের উপর। সংযুক্ত আরব আমিরাত এবং বাংলাদেশের মধ্যে শক্তিশালী অর্থনৈতিক ও কূটনৈতিক সম্পর্ক রয়েছে, সাম্প্রতিক বছরগুলিতে দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্য ২ বিলিয়ন ডলারেরও বেশি।

বাংলাদেশের শীর্ষ পাঁচটি বিদেশী বিনিয়োগের উৎসের মধ্যে একটি হওয়ার পাশাপাশি, এমিরেটস বিভিন্ন খাতে প্রায় ১.২ মিলিয়ন বাংলাদেশি কর্মীকে আবাসন দেয়। যার ফলে সংযুক্ত আরব আমিরাত থেকে লক্ষ লক্ষ ডলারের রেমিট্যান্স বাংলাদেশের অর্থনীতিতে আসে। হাসিনার পতনের পর উভয় দেশের সম্পর্কের ক্ষেত্রেও পরিবর্তন দেখা গেছে। ২০২৫ সালে সংযুক্ত আরব আমিরাত বাংলাদেশের সাথে উন্নয়ন, প্রযুক্তি, অর্থ, পর্যটনের পাশাপাশি বাংলাদেশের বন্দর নগরী চট্টগ্রাম ও দুবাইয়ের মধ্যে সরাসরি জাহাজ চলাচলের সুযোগ তৈরির জন্য বেশ কয়েকটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর করেছে। বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের তদবিরের পর, সংযুক্ত আরব আমিরাতও হাসিনার শাসনের বিরুদ্ধে আমিরাতে প্রতিবাদকারী কয়েক ডজন বাংলাদেশিকে মুক্তি দিয়েছে।

logo
প্রকাশকঃ অধ্যাপক ড. জোবায়ের আলম
ভারপ্রাপ্ত সম্পাদকঃ তাপস রায় সরকার
মোবাইল: +৮৮০ ১৭৩৬ ৭৮৬৯১৫
কার্যালয় : বিটিটিসি বিল্ডিং (লেভেল:০৩), ২৭০/বি, তেজগাঁও (আই/এ), ঢাকা-১২০৮
মোবাইল: +880 2-8878026, +880 1736 786915, +880 1300 126 624
ইমেইল: tbtbangla@gmail.com (online), ads@thebangladeshtoday.com (adv) newsbangla@thebangladeshtoday.com (Print)
বাংলাদেশ টুডে কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত। অনুমতি ছাড়া এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি ও বিষয়বস্তু অন্য কোথাও প্রকাশ করা বে-আইনী।
Copyright © 2025 The Bangladesh Today. All Rights Reserved.
Host by
linkedin facebook pinterest youtube rss twitter instagram facebook-blank rss-blank linkedin-blank pinterest youtube twitter instagram