বাংলাদেশের ভৌগোলিক অবস্থান এবং জলবায়ুর কারণে বছরের বেশির ভাগ সময় গরম এবং আর্দ্র থাকে। এই পরিস্থিতিতে বাসাবাড়ি কিংবা অফিসে একটু আরামদায়ক পরিবেশ তৈরি করার জন্য এয়ারকন্ডিশনার একটি অপরিহার্য উপকরণে পরিণত হয়েছে। সাম্প্রতিক সময়ে এয়ারকন্ডিশনারের ব্যবহার তুলনামূলক হারে বৃদ্ধি পেয়েছে। শহরে কিংবা গ্রামে সকল স্থানে এসির ব্যবহার ব্যপক শুরু হয়েছে। এয়ারকন্ডিশনার ব্যবহারের আগে কিছু বিষয়ে ধারণা থাকা জরূরী এর মধ্যে অন্যতম হচ্ছে কতটুকু স্থানের জন্য কত টন এসির প্রয়োজন হবে।
বিডিস্টল সম্প্রতি একটি এসির টন ক্যালকুলেটর টুলস নিয়ে এসেছে। এটি একটি অনলাইন টুল যা ব্যবহার করে সঠিক আকারের এসি নির্বাচন করতে সাহায্য করবে। এই ক্যালকুলেটর টি ব্যবহার করা সহজ। এই টুলস ব্যবহার করার জন্য যেসকল তথ্যের প্রয়োজন হবে তা হচ্ছে ঘরের আকার, নির্ধারিত তাপমাত্রা, কত তলা, জানালার সংখ্যা, দরজার সংখ্যা ও মানুষের সংখ্যা কত? এই সকল দেওয়া তথ্য বিশ্লেষণ করে ক্যালকুলেটর টি আপনার ঘরের জন্য কত টনের এসি প্রয়োজন তা নির্ধারণ করে দিতে সাহায্য করবে।
এসি কেনার পূর্বে বিডিস্টলের এসি টন ক্যালকুলেটর টুলস ব্যবহার করে প্রয়োজনানুযায়ী এসি কিনতে সহায়তা করবে। বিডিস্টলের এমন টুলস গ্রাহকের কথা মাথায় রেখে তৈরি করা হয়েছে যানিঃ সন্দেহে গ্রাহকদের জন্য খুব সহায়ক হবে। সঠিক আকারের এসি নির্বাচন করা গুরুত্বপূর্ণ কারণ এটি কেবলমাত্র ঘরের আরামদায়ক তাপমাত্রা বজায় রাখতে সাহায্য করার পাশাপাশি বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী হতে সাহায্য করে। ভুল আকারের এসি কিনলে তা অতিরিক্ত বিদ্যুৎ খরচ হওয়ার সাথে ঘরের তাপমাত্রা সঠিকভাবে নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব হবে না।
শেষকথাঃ
এয়ারকন্ডিশনার কেনার ক্ষেত্রে যদি আপনি নতুন হয়ে থাকেন কিংবা আপনার ঘরে কত টন এসির প্রয়োজন হতে পারে সে সম্পর্কে ধারণা না থাকলে বিডিস্টলের টন ক্যালকুলেটর টুলস টি ব্যবহার করে দেখতে পারেন। এটি আপনাকে সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে সাহায্য করবে।