জিহাদ রানা, বরিশাল ব্যুরো চীফ: বরিশাল বিভাগের অধিকাংশ স্বাস্থ্য কেন্দ্র ও হাসপাতালে করোনা পরীক্ষার জন্য কিটসসহ অন্যান্য উপকরণের সংকট রয়েছে। যদিও এখন পর্যন্ত একজন রোগীরও করোনা সনাক্ত হয়নি।
তবে বরিশাল স্বাস্থ্য বিভাগ ও বরিশাল শের-ই-বাংলা চিকিৎসা মহাবিদ্যালয় (শেবাচিম) হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের দাবি তাদের কাছে কিটস রয়েছে কিন্তু পরিমাণে কম। দু-এক দিনের মধ্যে বিভাগের বড় বড় হাসপাতালগুলোতে কিটসসহ অন্যান্য উপকরণ চলে আসবে।
বরিশাল বিভাগের ২টি মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, ৬ সদর হাসপাতালসহ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সগুলোতে করোনা পরীক্ষার জন্য কিটসসহ অন্যান্য উপকরনের সংকট রয়েছে। তবে যেসব হাসপাতালে কিটসসহ অন্যান্য উপকরন রয়েছে, তা ব্যবহারের অনুপযোগী।
এসব হাসপাতালের রোগী ও স্বজনরা এ নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করছেন। তারা জানিয়েছেন. করোনার লক্ষণ নিয়ে সরকারি হাসপাতালে গিয়ে জানতে পারি টেস্ট করা যাবে না। কয়েকদিন পর যেতে বলেছে।
শের-ই-বাংলা চিকিৎসা মহাবিদ্যালয়ের উপ পরিচালক ডা. এসএম মনিরুজ্জামান বলেন, বরিশালে করোনার সংক্রমণের উদ্বেগ বাড়াছে। এ জন্য বিভাগের হাসপাতালগুলোতে ও স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সেগুলোতে আইসোলেশন ব্যবস্থা চালুর জন্য নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।
বরিশাল সদর হাসপাতাল, ভোলা সদর হাসপাতালসহ বিভিন্ন হাসপাতালে করোনা কিটস এর ব্যবস্থা করা হয়েছে।
বরিশাল বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালক শ্যামল কৃষ্ণ মণ্ডল বলেন, দু-এক দিনের মধ্যে সব হাসপাতালে করোনা পরীক্ষার কিটসসহ সব উপকরণ চলে আসবে।